P.C.: The Oxford Review |
লিখেছেনঃ মুহাম্মাদ আব্দুল মান্নান (মুন্না)
ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর গবেষণাপত্র কি?
সোজা কথায় বলতে গেলে, কোন একটা গবেষণা পত্রে প্রকাশিত প্রবন্ধ গুলো কত বেশি পরিমাণে অন্য ব্যাবহারকারী/অবেক্ষক/রিভিউয়ার কর্তৃক একটি নির্দিষ্ট সময়ে সেকেন্ডারী তথ্য (ড্যাটা) হিসেবে ব্যাবহৃত/বিবৃত/অবেক্ষিত হচ্ছে তার একটি গড় পরিমাপই (সাইন্টোমেট্রিক সূচক) হচ্ছে "গবেষণাপত্র ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর"। এখানে নির্দিষ্ট সময় বলতে, পরপর দুই বছর বুঝানো হয়।
উদাহরণঃ মনে করুন, ২০২০ সালে কোন একটি গবেষণাপত্রের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর ৭.০। এর মানে হচ্ছে, ২০১৯ এবং ২০১৮ সালে ওই গবেষণাপত্রে প্রকাশিত মোট প্রবন্ধের সংখ্যা দ্বারা মোট বিবৃতি (সাইটেশন) সংখ্যাকে ভাগ করা হলে যে ভাগফল পাওয়া যায়, তাই গবেষণাপত্রের ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর।
সুত্রের সাহায্যে দেখলে বিষয়টা আরো পরিষ্কার হবে। চলুন, দেখে নেয়া যাকঃ-
বি. দ্র.: সব জার্নাল তাদের নিজেদের মত করে ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর নির্ধারণ করতে পারেনা। শুধুমাত্র "জার্নাল সাইটেশন রিপোর্ট" নামক প্রকাশনা তালিকায় যে সব গবেষণাপত্র স্থান পায়, সেগুলোর জন্যই ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর হিসেব করা হয়।
স্বীকৃতঃ উইকিপিডিয়া, রিসার্চ-গাইড ।
No comments:
Post a Comment
Thanks for commenting