>

Wednesday, July 15, 2020

A Novel Aspect of Farmland Birds Conservation in Precision Agriculture

Farmland bird nest (Source: Wallhere.com)

Written By: Muhammad Abdul Mannan


If we we even keep us very slightly updated with the advancement in the field of agriculture, it is very likely that we already have known about precision agriculture. Even though you are already familiar with the term, I will include here the term definition from an external source in very brief to keep you around the context. 

Precision agriculture (PA) is an approach to farm management that uses information technology (IT) to ensure that the crops and soil receive exactly what they need for optimum health and productivity. The goal of PA is to ensure profitability, sustainability and protection of the environment (Techtarget.com). 
Look at the three points (profitability, sustainability and protection of the environment) in the last line of the above definition. The middle point that is "sustainability" is the main concerned issue of our today's discussion. 

To satisfy the conditions of precision agriculture, a farming system must fulfill the environmental protection criteria. Environmental protection criteria include all of the measures that keep the environment safe for crops and all other living and non-living element's sound functionality. In that concern, farmland birds that are the living component of a farming system are being discussed thoroughly all over the world. This universal concern is to conserve the endangered farmland bird species like Moyna, shalik, House sparrows, Koel, bulbul, Red Wattled Lapwings. These birds very commonly build nests in the farmlands and they are disturbed and destroyed due to unconcerned ploughing and sowing. I used here the word "unconcerned ploughing and sowing "; it is because, prior to ploughing filed and sowing farmers can not necessarily locate the nests of the farmland bird nests. Locating farmland bird nest by eyes is too difficult and time consuming. That's why it is very difficult for the farmers to locate the nests and to take care of them. As a result farmland birds are being more and more endangered day by day. 

Taking this issue into serious consideration, a team of researchers in University of Helsinki initiated a technological method in locating the farmland bird nests. In the technique, they used thermal camera embedded with a flying drone. The background of using thermal photography technique is that the bird nests are warmer than the surrounding crop environment. The warmer bird nests become more clear in the photography as compared to that of crops. after that the images are analysed using artificial intelligence for more clear view and precise location of the nets.
Using this technology, farmers may get a fore-information about the farmland bird nests and may take necessary steps to conserve them.



Friday, May 8, 2020

করোনা ভাইরাসের উৎপত্তিঃ গুজব ও সত্য

Pic: Corona Virus (Somoy News)

অনুবাদ ও ভাবানুবাদঃ মুহাম্মাদ আব্দুল মান্নান

করোনা ভাইরাস জেনেটিক ইঞ্জিনিইয়ারিং নাকি প্রাকৃতিক বিবর্তনের ফল, এই প্রশ্নে বিজ্ঞানীরা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়েছেন, কোভিড-১৯ প্রাকৃতিক বিবর্তনের মাধ্যমেই তৈরী হয়েছে। এর স্বপক্ষে তাঁরা দুটি প্রমাণ তুলে ধরেছেন। 

প্রমাণ-১। নতুন ভাবে দেখতে পাওয়া করোনা ভাইরাসের একটি স্ট্রেইন বা জেনেটিক ভ্যারিয়েন্ট বা উপধরন হচ্ছে SARS-CoV-2। বিজ্ঞানীরা দেখেছেন যে, এই SARS-CoV-2 স্পাইক প্রোটিনের RBD কার্যকরভাবেই বিবর্তিত হয়েছিলো ACE2 নামক হিউম্যান কোষের (যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রিসেপ্টর হিসেবে কাজ করে) বাইরে অবস্থিত একটি মলেকুলার বৈশিষ্ট্য কে টার্গেট করে। বিজ্ঞানীরা এই বৈশিষ্ট্যকে প্রাকৃতিক বিবর্তনের ফলাফল হিসেবে চিহ্নিত করেছেন, কোন জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রোডাক্ট হিসেবে নয়। 

প্রমাণ-২। SARS-CoV-2’র মলেকুলার গঠন/ব্যাকবোন। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, মানুষের জন্য ক্ষতিকর, এমন কোন প্যাথোজেন পরীক্ষাগারে বানাতে হলে তা ওই পাথোজেনের স্ট্রেইন এর ব্যাকবোন/মলেকুলার গঠনের উপর ভিত্তি করেই বানাতে হবে। কিন্তু কোভিড-১৯’র প্যাথোজেন SARS-CoV-2’র মলেকুলার গঠন/ব্যাকবোন থেকে যথেষ্ট ভিন্নতর; এটা অনেকাংশেই বাদুড় কিংবা প্যাঙ্গলিন্সে পাওয়া ভাউরাসের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। 

উপরোক্ত দুটি প্রমাণের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, করোনা ভাইরাস ল্যাবে তৈরি করা অসম্ভব। তাঁরা বিষয়টাকে গুজব হিসেবেই উড়িয়ে দিয়েছেন।

Acknowledgment: Science Daily

Tuesday, March 31, 2020

East Asia and Pacific in the time of Covid-19: An abstract

The Daily Star
The quote of abstract by World Bank Group:
"The COVID-19 virus that triggered a supply shock in China has now caused a global shock. Developing economies in East Asia and the Pacific (EAP), recovering from a trade war and struggling with a viral disease, now face the prospect of a global financial shock and recession. Significant economic pain seems unavoidable in all countries and the risk of financial instability is high, especially in countries with excessive private indebtedness. Several economies are expected to contract in 2020, which will lead to an increase in the poverty rate. Households linked to affected sectors will suffer more. To deal with this crisis, countries need to act fast and decisively to contain the spread of infection, while expanding capacity both to treat people and to test and trace infections. Fiscal measures should provide social protection to cushion against shocks, especially for the most economically vulnerable. Firms will need liquidity injections to help them stay in business and maintain beneficial links to Global Value Chains. The optimal economic policy response will change over time and depend on the precise nature and evolution of the shock. Given the unprecedented nature of the economic shock to each country, and the fact that it is also affecting all other countries in the region and beyond, an exceptional policy response is needed."
Acknowledgment: World Bank Group

Saturday, March 14, 2020

পানীয় পান শেষে খেয়ে ফেলা যাবে গ্লাসঃ পরিবেশ দূষণ ঠেকাতে নতুন উদ্যোগ

ছবিঃ এলোজেলো (গ্লাস) (ফক্রেঃ স্টার্টআপ নিউজ)

দিনে দিনে বেড়েই চলছে পরিবেশ দূষণ।নানা কারণে হয়ে থাকে এই পরিবেশ দূষণ। যে সব উপাদানের কারণে পরিবেশ দূষণ হয়ে থাকে তাদের মধ্য থেকে অন্যতম উপাদানটি হচ্ছে প্লাস্টিক।অন্যদিকে, আমারা আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে যখন যেভাবেই প্লাস্টিক সামগ্রী ব্যাবহার করছিনা কেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই প্লাস্টিক বর্জ্যের শেষ গন্তব্যস্থল হয়ে থাকে সমুদ্র।আর ঠিক এই কারণেই আজ সমুদ্র এবং সামুদ্রিক প্রাণী পড়েছে চরম বিপর্যয়ের মুখে ।

এই বিপর্যয় থেকে মুক্তির দিকে একধাপ এগিয়ে এসেছেন ইন্দোনেশিয়ার একদল উদ্যোক্তা।সামুদ্রিক বর্জ্যের পরিমাণ কমাতে তারা সামুদ্রিক শৈবাল দিয়ে তৈরি করেছেন এক ধরণের গ্লাস যাতে করে পানীয় পান করার পরে খেয়ে ফেলা যাবে গ্লাস্টিও! সম্পূর্ণরূপে রাসায়নিকবিহীন এই গ্লাসটির নাম দেওয়া হএছে এলোজেলো।চারটি ভিন্ন স্বাদে তৈরি এলোজেলো খেতে জেলীর মতো। এলোজেলো গ্লাস প্রস্তুতুকারী প্রতিষ্ঠানেটির নাম 'ইভোওয়্যার'। ভিডিও দেখতে ক্লিক করুনঃ 


ভিডিওঃ গ্লাস 'এলোজেলো' (ভিক্রেঃ টেক ইনসাইডার)

বিস্তারিত জানতেঃ যমুনা টেলিভিশন

Saturday, March 7, 2020

ধানের উৎপত্তি বিষয়ক মৌলিক তথ্য

ছবিঃ ধানের উতপত্তিস্থান (প্লস)


অনুবাদ এবং পুনর্বিন্যাসঃ মুহাম্মাদ আব্দুল মান্নান (মুন্না)

ধানকে এশিয়ার প্রথম আবাদকৃত ফসল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। খ্রিস্টপূর্ব আনুমানিক ৩০০০ অব্দে চীনে সংরক্ষণের উদ্দ্যেশে রাখা ধান (প্রিজারভড রাইস গ্রেইন) পাওয়া যায়। অন্যদিকে, খ্রিস্টপূর্ব আনুমানিক ১০০০-৭০০ অব্দে, ভারতের হস্তিনাপুরে এক খনন কাজের সময় রাইস গ্রেইন খুঁজে পাওয়া যায় এবং এটাকে সব থেকে পুরনো ধানের নমুনা হিসেবে মনে করা হয়। দক্ষিণ-পশ্চিম হিমালয় পর্বত এলাকায় বিভন্ন ধরণের ধানের জাত এখন অবধি পাওয়া যায়; আর ঠিক একারণেই এই অঞ্চলকেও ধানের আদি আবাস হিসেবে গণ্য করেন অনেকেই। 

ধানের উৎপত্তিস্থান নিয়ে দুজন বিশিষ্ট বিজ্ঞানীর মতামত নিম্নরূপঃ

১। ডি কনডোলে (১৮৮৬) এবং ওয়াট (১৮৬২), দক্ষিণ ভারতকে ধানের উৎপত্তিস্থান হিসেবে উল্ল্যেখ করেছেন।

২। ব্যাবিলভের মতে ধানের উৎপত্তি হয়েছে ভারত এবং মিয়ানমারে। 

Oryza গণের মধ্যে ধানের মোট ২৩ টি প্রজাতি আছে, যার মধ্যে মাত্র দুটি চাষাবাদের যোগ্য; বাকি একুশটি বন্য প্রজাতির। চাষাবাদযোগ্য প্রজাতি দুটি হচ্ছে, Oryza sativa and Oryza glaberrima. প্রথমটি, পৃথিবীর সব জায়গাতেই আবাদ করা হয় কিন্তু দ্বিতীয়টি শুধুমাত্র পশ্চিম-আফ্রিকাতে চাষাবাদ করা হয়। 

তাই, এটা বলা যেতে পারে, ধানের উৎপত্তিস্থান- ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড  বেল্ট এবং পশ্চিম আফ্রিকা, এই দুই অঞ্চলের মধ্যেই সীমিত।

স্বীকৃতিঃ এগ্রোপিডিয়া

Friday, March 6, 2020

ব্ল্যাক রাইসঃ পুষ্টি গুণে অনন্য এক চাল

ছবিঃ কালো ধানের চাল

অনুবাদ এবং পুনর্বিন্যাসঃ মুহাম্মাদ আব্দুল মান্নান (মুন্না)


'ব্ল্যাক রাইস'- বাংলাদেশে যাকে বলা হয় 'কালো ধানের চাল'। এটি Oryza sativa L. প্রজাতিভূক্ত। এর অনন্য পুষ্টি গুণের কারণে প্রাচীন চীনে এই ধানের চাল শুধুমাত্র রাজপরিবারের সদস্যদের জন্য নির্দিষ্ট ছিল, জন সাধারণের জন্য এই চালের ভাত খাওয়া ছিল নিষিদ্ধ। তাই, এর অন্য আরেকটি নাম হচ্ছে 'ফরবিডেন রাইস বা নিষিদ্ধ চাল'। আবার, এই ধানের চালে এন্থোসায়ানিন পিগমেন্ট উপস্থিত থাকার কারণে এটি অনেকটা রক্তবেগুনি বর্ণের দেখায়। সে জন্য একে 'পার্পল রাইস'ও বলা হয়।


৪৫ গ্রাম ব্ল্যাক রাইসের মধ্যে পাওয়া যায়-

⤇ তাপ শক্তি/ক্যালরিঃ ১৬০

⤇ চর্বি/ফ্যাটঃ ১.৫ গ্রাম

⤇ আমিষ/প্রোটিনঃ ৪ গ্রাম

⤇ কারবসঃ ৩৪ গ্রাম

⤇ আঁশ/ফাইবারঃ ১ গ্রাম

⤇লৌহ/আয়রনঃদৈনিক প্রয়োজনের ৬%।


ব্ল্যাক রাইসের অনন্য পুষ্টি গুণ গুলোর মধ্যে অন্যতম গুণটি হচ্ছে এর 'এন্টি অক্সিডেন্ট ধর্ম' বা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক মুক্ত অক্সিজেন মূলক ধ্বংসের ক্ষমতা যা আমাদের শরীরের কোষ গুলোর বুড়িয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে।অন্য যেকোন ধানের চেয়ে ব্ল্যাক রাইসের এই এন্টি অক্সিডেন্ট প্রোপার্টি বেশি। এছাড়াও, ব্ল্যাক রাইসের এই ধর্মের কারণে, হৃদরোগ, আলঝিমার এবং ক্যান্সার রোগের ঝুঁকিও কমে যায়। কালো ধানে এই বৈশিষ্ট গুলো তৈরী হয় এন্থোসায়ানিন, ফ্ল্যাভিনয়েডস, ক্যারোটিনয়েডস এবং অন্যান্য আরো ২৩ টি উপাদান উপস্থিত থাকার কারণে। 

বিস্তারিত পড়ার জন্য ভিজিট করুনঃ উইকিপিডিয়া, হেলথলাইন

Wednesday, March 4, 2020

করোনা (কভিড-১৯) প্রতিরোধে যা করণীয়ঃ ডব্লিউএইচও এবং সিডিসি কর্তৃক নির্দেশিত

ফক্রেঃ দি অলিভ প্রেস

অনুবাদ এবং পুনর্বিন্যাসঃ মুহাম্মাদ আব্দুল মান্নান (মুন্না)


করোনা-ভাইরাস ডিজিজ-২০১৯ (কভিড-১৯) প্রতিরোধে এখন পর্যন্ত কোন ভ্যাক্সিন আবিষ্কার হয়নি। তাই, কভিড-১৯ জনিত অসুস্থতা প্রতিরোধে সব থেকে উত্তম উপায় হচ্ছে নিজেকে এই ভাইরাসের কাছে অনাবৃত করা থেকে দূরে থাকা। যাহোক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন কর্তৃক নিম্নোক্ত প্রতিরোধ উপায় গুলো মেনে চলার আহ্বান করা হয়েছে।

১। সাবান অথবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে ঘষে ঘষে আপনার হাত ঘনঘন ধুয়ে ফেলুন। এতে করে আপনার হাতের ঘষায় ভাইরাস ধবংস হয়ে যাবে। 

২। হাঁচি কিংবা কাশি দিচ্ছে এমন ব্যাক্তি থেকে আপনার দূরত্ব বজায় রাখুন অন্তত ১ মিটার (৩ ফিট)।

৩। অধোয়া হাতে চোখ, মুখ এবং নাক স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। 

৪। শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ মেলামেশা থেকে বিরত থাকুন।

৫। রোগে আক্রান্ত হলে বাড়ীর বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

৬। হাঁচি কিংবা কাশি দেওয়ার সময় টিস্যূ ব্যাবহার করুন। 

৭। মাস্ক ব্যাবহার করুন।


কখন এবং কিভাবে মাস্ক ব্যাবহার করবেন?


আপনি নিজে অথবা আপনার আশেপাশের কেউ ঘনঘন হাঁচি-কাশি দেওয়া শুরু করে থাকলে অবশ্যই মাস্ক ব্যাবহার শুরু করুন। মনে রাখবেন, আপনার মাস্ক ব্যাবহার শুধুমাত্র তখনি কার্যকর হবে যতক্ষন পর্যন্ত আপনি মাস্ক ব্যাবহারের সাথে সাথে সাবান কিংবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে ঘনঘন হাত পরিষ্কার করবেন। মাস্ক এমনভাবে ব্যাবহার করুন যাতে আপনার মুখ-মন্ডল এবং মাস্কের মধ্যে কোন ফাঁকা স্থান না থাকে। মাস্কের কান সংযোগকারী দুই সূতা ছাড়া অন্য কোন জায়গায় হাত দিবেননা। একই মাস্ক বেশিদিন ব্যাবহার করবেননা। ব্যাবহৃত মাস্ক কোন বদ্ধ ডাস্টবিনে ফেলে দিন। 


বিস্তারিত পড়তে ভিজিট করুনঃ সিডিসি, ডব্লিউএইচও

A Novel Aspect of Farmland Birds Conservation in Precision Agriculture

Farmland bird nest (Source: Wallhere.com ) Written By:  Muhammad Abdul Mannan If we we even keep us very slightly updated with the advanceme...