Saturday, March 7, 2020

ধানের উৎপত্তি বিষয়ক মৌলিক তথ্য

ছবিঃ ধানের উতপত্তিস্থান (প্লস)


অনুবাদ এবং পুনর্বিন্যাসঃ মুহাম্মাদ আব্দুল মান্নান (মুন্না)

ধানকে এশিয়ার প্রথম আবাদকৃত ফসল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। খ্রিস্টপূর্ব আনুমানিক ৩০০০ অব্দে চীনে সংরক্ষণের উদ্দ্যেশে রাখা ধান (প্রিজারভড রাইস গ্রেইন) পাওয়া যায়। অন্যদিকে, খ্রিস্টপূর্ব আনুমানিক ১০০০-৭০০ অব্দে, ভারতের হস্তিনাপুরে এক খনন কাজের সময় রাইস গ্রেইন খুঁজে পাওয়া যায় এবং এটাকে সব থেকে পুরনো ধানের নমুনা হিসেবে মনে করা হয়। দক্ষিণ-পশ্চিম হিমালয় পর্বত এলাকায় বিভন্ন ধরণের ধানের জাত এখন অবধি পাওয়া যায়; আর ঠিক একারণেই এই অঞ্চলকেও ধানের আদি আবাস হিসেবে গণ্য করেন অনেকেই। 

ধানের উৎপত্তিস্থান নিয়ে দুজন বিশিষ্ট বিজ্ঞানীর মতামত নিম্নরূপঃ

১। ডি কনডোলে (১৮৮৬) এবং ওয়াট (১৮৬২), দক্ষিণ ভারতকে ধানের উৎপত্তিস্থান হিসেবে উল্ল্যেখ করেছেন।

২। ব্যাবিলভের মতে ধানের উৎপত্তি হয়েছে ভারত এবং মিয়ানমারে। 

Oryza গণের মধ্যে ধানের মোট ২৩ টি প্রজাতি আছে, যার মধ্যে মাত্র দুটি চাষাবাদের যোগ্য; বাকি একুশটি বন্য প্রজাতির। চাষাবাদযোগ্য প্রজাতি দুটি হচ্ছে, Oryza sativa and Oryza glaberrima. প্রথমটি, পৃথিবীর সব জায়গাতেই আবাদ করা হয় কিন্তু দ্বিতীয়টি শুধুমাত্র পশ্চিম-আফ্রিকাতে চাষাবাদ করা হয়। 

তাই, এটা বলা যেতে পারে, ধানের উৎপত্তিস্থান- ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড  বেল্ট এবং পশ্চিম আফ্রিকা, এই দুই অঞ্চলের মধ্যেই সীমিত।

স্বীকৃতিঃ এগ্রোপিডিয়া

Friday, March 6, 2020

ব্ল্যাক রাইসঃ পুষ্টি গুণে অনন্য এক চাল

ছবিঃ কালো ধানের চাল

অনুবাদ এবং পুনর্বিন্যাসঃ মুহাম্মাদ আব্দুল মান্নান (মুন্না)


'ব্ল্যাক রাইস'- বাংলাদেশে যাকে বলা হয় 'কালো ধানের চাল'। এটি Oryza sativa L. প্রজাতিভূক্ত। এর অনন্য পুষ্টি গুণের কারণে প্রাচীন চীনে এই ধানের চাল শুধুমাত্র রাজপরিবারের সদস্যদের জন্য নির্দিষ্ট ছিল, জন সাধারণের জন্য এই চালের ভাত খাওয়া ছিল নিষিদ্ধ। তাই, এর অন্য আরেকটি নাম হচ্ছে 'ফরবিডেন রাইস বা নিষিদ্ধ চাল'। আবার, এই ধানের চালে এন্থোসায়ানিন পিগমেন্ট উপস্থিত থাকার কারণে এটি অনেকটা রক্তবেগুনি বর্ণের দেখায়। সে জন্য একে 'পার্পল রাইস'ও বলা হয়।


৪৫ গ্রাম ব্ল্যাক রাইসের মধ্যে পাওয়া যায়-

⤇ তাপ শক্তি/ক্যালরিঃ ১৬০

⤇ চর্বি/ফ্যাটঃ ১.৫ গ্রাম

⤇ আমিষ/প্রোটিনঃ ৪ গ্রাম

⤇ কারবসঃ ৩৪ গ্রাম

⤇ আঁশ/ফাইবারঃ ১ গ্রাম

⤇লৌহ/আয়রনঃদৈনিক প্রয়োজনের ৬%।


ব্ল্যাক রাইসের অনন্য পুষ্টি গুণ গুলোর মধ্যে অন্যতম গুণটি হচ্ছে এর 'এন্টি অক্সিডেন্ট ধর্ম' বা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক মুক্ত অক্সিজেন মূলক ধ্বংসের ক্ষমতা যা আমাদের শরীরের কোষ গুলোর বুড়িয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে।অন্য যেকোন ধানের চেয়ে ব্ল্যাক রাইসের এই এন্টি অক্সিডেন্ট প্রোপার্টি বেশি। এছাড়াও, ব্ল্যাক রাইসের এই ধর্মের কারণে, হৃদরোগ, আলঝিমার এবং ক্যান্সার রোগের ঝুঁকিও কমে যায়। কালো ধানে এই বৈশিষ্ট গুলো তৈরী হয় এন্থোসায়ানিন, ফ্ল্যাভিনয়েডস, ক্যারোটিনয়েডস এবং অন্যান্য আরো ২৩ টি উপাদান উপস্থিত থাকার কারণে। 

বিস্তারিত পড়ার জন্য ভিজিট করুনঃ উইকিপিডিয়া, হেলথলাইন

Wednesday, March 4, 2020

করোনা (কভিড-১৯) প্রতিরোধে যা করণীয়ঃ ডব্লিউএইচও এবং সিডিসি কর্তৃক নির্দেশিত

ফক্রেঃ দি অলিভ প্রেস

অনুবাদ এবং পুনর্বিন্যাসঃ মুহাম্মাদ আব্দুল মান্নান (মুন্না)


করোনা-ভাইরাস ডিজিজ-২০১৯ (কভিড-১৯) প্রতিরোধে এখন পর্যন্ত কোন ভ্যাক্সিন আবিষ্কার হয়নি। তাই, কভিড-১৯ জনিত অসুস্থতা প্রতিরোধে সব থেকে উত্তম উপায় হচ্ছে নিজেকে এই ভাইরাসের কাছে অনাবৃত করা থেকে দূরে থাকা। যাহোক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন কর্তৃক নিম্নোক্ত প্রতিরোধ উপায় গুলো মেনে চলার আহ্বান করা হয়েছে।

১। সাবান অথবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে ঘষে ঘষে আপনার হাত ঘনঘন ধুয়ে ফেলুন। এতে করে আপনার হাতের ঘষায় ভাইরাস ধবংস হয়ে যাবে। 

২। হাঁচি কিংবা কাশি দিচ্ছে এমন ব্যাক্তি থেকে আপনার দূরত্ব বজায় রাখুন অন্তত ১ মিটার (৩ ফিট)।

৩। অধোয়া হাতে চোখ, মুখ এবং নাক স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। 

৪। শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ মেলামেশা থেকে বিরত থাকুন।

৫। রোগে আক্রান্ত হলে বাড়ীর বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

৬। হাঁচি কিংবা কাশি দেওয়ার সময় টিস্যূ ব্যাবহার করুন। 

৭। মাস্ক ব্যাবহার করুন।


কখন এবং কিভাবে মাস্ক ব্যাবহার করবেন?


আপনি নিজে অথবা আপনার আশেপাশের কেউ ঘনঘন হাঁচি-কাশি দেওয়া শুরু করে থাকলে অবশ্যই মাস্ক ব্যাবহার শুরু করুন। মনে রাখবেন, আপনার মাস্ক ব্যাবহার শুধুমাত্র তখনি কার্যকর হবে যতক্ষন পর্যন্ত আপনি মাস্ক ব্যাবহারের সাথে সাথে সাবান কিংবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে ঘনঘন হাত পরিষ্কার করবেন। মাস্ক এমনভাবে ব্যাবহার করুন যাতে আপনার মুখ-মন্ডল এবং মাস্কের মধ্যে কোন ফাঁকা স্থান না থাকে। মাস্কের কান সংযোগকারী দুই সূতা ছাড়া অন্য কোন জায়গায় হাত দিবেননা। একই মাস্ক বেশিদিন ব্যাবহার করবেননা। ব্যাবহৃত মাস্ক কোন বদ্ধ ডাস্টবিনে ফেলে দিন। 


বিস্তারিত পড়তে ভিজিট করুনঃ সিডিসি, ডব্লিউএইচও

Tuesday, March 3, 2020

ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন যেভাবে বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে

Photo: Phytoplankton (P.C.: Science Times)


লিখেছেনঃ মুহাম্মাদ আব্দুল মান্নান (মুন্না)


ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন- দখল করে আছে সাগর, মহাসাগর কিংবা মিঠাপানি জীববৈচিত্রের প্রধান অংশ। জলীয় খাদ্যচক্র নিয়ন্ত্রণে এঁদের ভূমিকা অপরিহার্য।শুধুমাত্র সাগর কিংবা মহাসাগরের জীববৈচিত্র টিকিয়ে রাখতেই এরা সরাসরি ভূমিকা রাখছে তাই নয়, বরং বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণেও এরা প্রতিনিয়ত রেখে যাচ্ছে অমূল্য ভূমিকা। চলুন দেখে নেয়া যাক, কিভাবে এরা বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণে অবদান রাখছে।

বায়ূমন্ডলে উপস্থিত কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাসের একটা উল্ল্যেখযগ্য অংশ ব্যবহৃত হয় উদ্ভিদকূলের খাদ্য তৈরীর প্রক্রিয়ায়; এবং প্রায় সমান পরিমাণ কার্বন-ডাই-অক্সাইড দ্রবীভূত হয় সাগরে।ফাইটোপ্লাংক্টন অটোট্রফ (যারা ফটোসিন্থেসিসের মাধ্যমে নিজদের খাবার নিজেরাই তৈরী করতে পারে) অর্গানিজম হওয়ায়, এরা সাগরে দ্রবীভূত কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাসের একটা বিশাল অংশ শোষণ করে নিয়ে বায়ুমন্ডলে কারবন-ডাই-অক্সাইড নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে বৈশ্বিক উষ্ণতা প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে। 

যদি তাই হয়, তাহলে কি আমরা সাগরে ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন পপুলেশন আরো বাড়িয়ে বড় পরিসরে বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে পারব? এমন প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গিয়ে ২০০৭ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা বলেছেন, হ্যাঁ, আমরা তা করতে পারি। এক স্যিমুলেশন পরীক্ষার মাধ্যমে জানা গেছে, সাগরে ফাইটোপ্লাংকটন কর্তৃক কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ ৩৯% পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। কিন্তু, অতিসাম্প্রতিক (ফেব্রুয়ারী, ২০২০ সালে) প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, কার্বন-ডাই-অক্সাইড আপটেক বাড়ানোর মাধ্যমে সাগরে ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন পপুলেশন বাড়ানো সম্ভব, তবে তা গ্লোবাল স্কেলে/বাস্তবে সম্ভব না। এতে আরো বলা হয়েছে, ফাইটোপ্লাংটন আয়রন (লৌহ) প্রিয়। লৌহ প্রয়োগে এঁদের পপুলেশন খুব দ্রূত বাড়ানো সম্ভব। কিন্তু মূল কথা হচ্ছে, সাগরে যে লৌহ উপাদান দরকার তা বর্তমানে পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে। তাই, আর্টিফিশিয়ালি অতিরিক্ত লৌহ প্রয়োগ ফাইটোপ্লাংক্টনের কোন কাজে আসবেনা এবং স্বাভাবিকভাবেই তা ফাইটোপ্লাংক্টন পপুলেশন বাড়ানোয় উল্ল্যেখযোগ্য কোন ভূমিকা রাখবেনা। 

বিস্তারিত পড়তে নীচের সংযোগ গুলোতে ক্লিক করুন।

Monday, March 2, 2020

পঙ্গপালঃ সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

ফক্রেঃ গ্রিস্ট

পঙ্গপালের ইংরেজী সজ্ঞায় উইকিপেডিয়াতে বলা হয়েছে-
"a collection of certain species of short-horned grasshoppers in the family Acrididae that have a swarming phase)" । 
অর্থাৎ, পঙ্গপাল হচ্ছে এক্রিডিডি পরিবারভূক্ত কিছু নির্দিষ্ট খাটো-শিং ঘাসফড়িং যারা জীবনের একটা নির্দিষ্ট পর্যায়ে বিশাল আঁকারের দল বেধে একসাথে উড়ে বেড়ায়। 

যুগ যুগ ধরে সারা দুনিয়ার কৃষি খাত এঁদের সবথেকে ভয়ংকর রূপটি দেখে আসছে। সর্বপ্রথম খ্রিষ্টপূর্ব আনুমানিক ২০০০ অব্দে মিশরে ফসলের উপরে পঙ্গপালের ধংসাত্মক লীলার বর্ণনা পাওয়া যায়। পরিবেশ অনুকূলে থাকলে, এঁদের সোয়ারমিংয়ের আঁকার ৪৬০ বর্গকিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে!

পঙ্গপালের কারণে ক্ষতির পরিমাণঃ 

একটি পূর্ণবয়স্ক পঙ্গপাল দিনে ০.২ গ্রাম পর্যন্ত সবুজ গাছপালা খেতে পারে। এঁদের একেকটা নিম্ফও দিনে প্রায় ১০০-৪৫০ মিলিগ্রাম সবুজ গাছপালা খেয়ে থাকে। যদি এক বর্গমিটারে ৫০ টি পঙ্গপাল থাকে, তাহলে এটা মনে করা হয় যে, এতে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ১০০ কেজি/হেক্টর/দিন! 

পঙ্গপাল সোয়ারমিংয়ের এর জন্য উপযুক্ত পরিবেশ/আবহাওয়াঃ

পঙ্গপালের ক্ষেত্রে শারীরবৃত্তীয় কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য সর্বোত্তম তাপমাত্রা পরিসর হচ্ছে ৩৫-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যে সব এলাকায় বছরের নির্দিষ্ট সময় জুড়ে এই পরিসরের তাপমাত্রা বিরাজ করে, সেসব এলাকায় পঙ্গপালের আক্রমণ বেশি দেখা যায়। আর ঠিক এই কারণেই মরুভূমি অঞ্চচলের ফসলের খেতে পঙ্গপালের আক্রমণ সব থেকে বেশি। ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার নিচে এঁদের কার্যকলাপ কমতে শুরু করে এবং ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে এঁদের দৈহিক কার্যকলাপ বন্ধ হয়ে যায়। 


স্বীকৃতিঃ লেডফোরডস, এন এস দব্লিউ, উইকিপিডিয়া

Sunday, March 1, 2020

গাভীর দুধ পানে বেড়ে যেতে পারে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকিঃ অতিসাম্প্রতিক গবেষণা ফলাফল

P.C.: voinSveta/Getty images




লিখেছেনঃ মুহাম্মাদ আব্দুল মান্নান (মুন্না)


২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০ সালে "ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব ইপিডেমিওলোজি (আই এফঃ ৭.৩৩৯)"তে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রবন্ধের ফলাফলে বলা হয়, গাভীর দুধ পানের পরিমাণের উপর ভিত্তি করে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি দেখা দিতে পারে।

এই গবেষণার মূল ফলাফলকে নিচের তিনটি শ্রেণীতে উপস্থাপন করা হয়েছেঃ

১। ৩০% ব্রেস্ট ক্যান্সার ঝুঁকিঃ যারা দৈনিক এক কাপের ১/৪ থেকে ১/৩ অংশ দুধ পান করেন, তারা এই পরিসরের ঝুঁকিতে আছেন। 

২। ৫০% ব্রেস্ট ক্যান্সার ঝুঁকিঃ যারা দৈনিক এক কাপ দুধ পান করেন, তারা এই পরিসরের ঝুঁকিতে আছেন। এবং

৩। ৭০-৮০% ব্রেস্ট ক্যান্সার ঝুঁকিঃ যারা দৈনিক ২/৩ কাপ দুধ পান করেন, তারা এই পরিসরের ঝুঁকিতে আছেন।

গবেষণাটি ৫৩,০০০ উত্তর আমেরিকান মহিলার উপর চলানো হয় দীর্ঘ ৮ বছর ধরে; গবেষণার শুরুতে যাদের কারোও ব্রেস্ট ক্যানসার ছিলোনা। কিন্তূ গবেষণার শেষে ১০৫৭ জন মহিলার মধ্যে ব্রেস্ট ক্যান্সার রিপোর্ট করা হয়। 

গাভীর দুধে উপস্থিত সেক্স হরমোন উপাদানকে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকির কারণ হিসাবে গবেষণাটিতে উল্ল্যেখ করা হয়েছে।